♦আজ উদারবন্দ বিধানসভার অধীনে থাকা ডিক্সা গ্ৰান্টের নারায়ন টিলায় মন্দির ওই অঞ্চলের সনাতনী ধর্মী মানুষদের মধ্যে শ্রী ভগবত গীতা প্রচার সহ সামাজিক-আধ্যাত্মিক উন্নয়নেরের জন্য বালাধন জিপি অফিসের কমিনিটি হলে দুপুর বারো ঘটিকায় মন্দির পরিচালনা সহ সনাতনী ভগবত গীতা প্রচার কমিটি গঠন করা হয় সর্বসম্মতিক্রমে কাছাড় জেলা এস.টি বোর্ডের চেয়ারম্যান তথা বিজেপি এস.টি মোর্চার রাজ্যিক কমিটির সহ-সভাপতি শান্তনু বর্মণের পৌরহিত্যে ।
সেদিন শংকরমঠ ও মিশনের জয়পুর শাখার কমিটির মূখ্য উপদেষ্টা শিলচর শঙ্কর মঠ ও মিশনের কর্মাধ্যক্ষ বিজ্ঞানানন্দ ব্রহ্মচারী মহারাজ ও উদারবন্দের মাননীয় বিধায়ক মিহির কান্তি সোম, সভাপতি ভবেশ রঞ্জন দেবনাথ, সহ-সভাপতি শান্তনু বর্মণ,বিল্পব কুমার দে, সম্পাদক রঘুনাথ দত্ত,ছুটন মিত্র,গৌরাঙ্গ চন্দ, সহ সম্পাদক জিলা পরিষদ সদস্যা বিজিয়েতা মাহাতো,কোষাধ্যক্ষ শুভঙ্কর গোয়ালা,কার্যকারী সদস্য হরিনগর জিপির পঞ্চায়েত অলি বর্মণ, বিনোদ শর্মা ,মনীষ ময়রা, আঞ্চলিক পঞ্চায়েত সদস্যা শিল্পী দত্ত,সূজাতা ময়রা,বিল্পব দত্ত ,লক্ষ্মীনারায়ণ ঘটোয়ার, রাকেশ চৌধুরী,সঞ্জিত বর্মণ,বিজন শুক্লবৈদ্য,রবি রাণা সহ আরো অন্যান্যদের নিয়ে আগামী তিন বছরের জন্য উক্ত পরিচালনা কমিটি গঠন হয় এবং শিলচর শঙ্কর মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক সুজিত মিত্র, কোষাধ্যক্ষ সুমন মিত্র উপস্থিত ছিলেন।শিলচর শঙ্করমঠ ও মিশনের কর্মাধ্যক্ষ শ্রীমৎ বিজ্ঞানানন্দ ব্রহ্মচারী মহারাজ উপস্থিত সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন,যে কোনো হিন্দু মন্দির হল সনাতনী দেব-দেবীর উপাসনার স্থান।
‘মন্দির’ বা ‘দেবালয়’ বলতে বোঝায় ‘দেবতার গৃহ’। মানুষ ও দেবতাকে একত্রে নিয়ে আসার জন্য সনাতনী ধর্মের আদর্শ ও ধর্মবিশ্বাস-সংক্রান্ত প্রতীকগুলির দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মিত ভবন বা স্থানকেই ‘মন্দির’ বলা হয়।দেশ-জাতি ও সুস্থ সমাজ গঠনের জন্য দল-মত-বর্ণ-সম্প্রদায়ের ঊর্ধ্বে গিয়ে বর্তমানে সনাতনী আদর্শের প্রচার সহ মন্দির স্থাপনের একান্ত প্রয়োজন। মন্দিরের নির্মানের সঙ্গে মানুষের সনাতনী আবেগ ও বিবেক দুইটাই জড়িত আছে,সেই সনাতনী আবেগ ও বিবেককে সঙ্গে নিয়ে আমাদের ধর্ম-মন্দির-সমাজ-রাষ্ট্র গঠনের সৎ উদ্দেশ্যে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে।